আমেরিকায় (বা দেশের বাইরে) পড়তে আসার সময় যা জেনে রাখা ভালো।

আমেরিকায় (বা দেশের বাইরে) পড়তে আসার সময় যা জেনে রাখা ভালো।
এপ্রিল ১, শুক্রবার, ২০১৬

আমার আগের লেখায় দেশের বাইরে পড়তে আসার সময় কী কী সাথে নিয়ে আসা উচিত তার একটা লিস্ট দিয়েছিলাম। আর আজকের লেখায় শেয়ার করবো কিছু জিনিস যা জেনে রাখলে অনেকক্ষেত্রেই বিব্রতকর অবস্থা থেকে নিজেকে বাঁচানো যায়।


তার আগে আরেকটু ভুমিকা দিয়ে নেই।  দেশে আমরা কমবেশি সবাই অন্যের উপর নির্ভরশীল।আব্বা বাজার করে আনেন, আম্মা খাবার রাঁধেন, তো বুয়া প্লেট-বাটি ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখেন, । যারা হলে থাকে, তারা অনেকক্ষেত্রেই আরো বেশি পর-নির্ভরশীল। কষ্টে থাকলেও, কাপড়-চোপড় ধোয়া, ইস্ত্রি  করা, বাথরুম পরিষ্কার করা, রান্না করার ঝামেলা নেই। ১০ টাকায় প্রায় সব কিছুই পাওয়া যায়, এমনকি জুতাটা পর্যন্ত কোনদিন পালিশ করতে হয় না। এই কারণেই কিনা জানি না, নিজেদের কাজ বাদে বাকি সব কাজকেই ছোট করে দেখার, অন্যকে দিয়ে কাজ করানোর একটা প্রবণতা, আমাদের অনেকেরই কমবেশি আছে।  বিদেশে পড়তে আসলে উপরের সবগুলা কাজই নিজের করতে হবে। অনেক জিনিস যেগুলো নিয়ে কোনদিন ভাবতেও হয় নাই, তাই-ই নতুন করে ভেবে নিজেরই করে নিতে হবে।

ব্যক্তিগত কিছু পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বা আচার-ব্যবহার:
  • প্রথমেই যে বিষয়টা খেয়াল রাখতে হবে, তা হচ্ছে, গায়ে, কাপড়-চোপড়-এ  রান্নার মশলার গন্ধ যেন না থাকে। এদেশের বাসা-বাড়ি গুলো গন্ধ ছুটিয়ে রান্না করার জন্য মোটেও তৈরী করা না। রুমগুলো কাঠের, ফ্লোর অনেকক্ষেত্রেই দেয়াল থেকে দেয়ালে কার্পেট দিয়ে ঢাকা। এপার্টমেন্ট গুলোতে রান্না ঘর ভেতরের দিকে হয়, জানালা থাকে না।  আর তাই, একটু মশলা জাতীয় খাবার রান্না করলেই, সারা ঘর, কাপড়-চোপড়ে গন্ধ হয়ে যাবে।  রান্না করার আগে বেডরুম, কাপড় রাখার ক্লোসেট বন্ধ করতে হবে।  রান্না করার কাপড় পরে কখনই বাইরে, ক্লাসে যাওয়া যাবে না। খেয়াল রাখবেন, আপনার কারণে ডিপার্টমেন্ট-এর লিফটে কিংবা ক্লাসে পাশে বসা কোনো ছাত্র-ছাত্রীর যেন শ্বাস বন্ধ করে থাকতে না হয়। 
  • একই ভাবে গায়ে ঘামের গন্ধ। টেক্সাস-এ অন্তত, আবহাওয়া খুবই শুষ্ক। ঘাম হলেও শরীর, কাপড় ভেজে না।  তাই আপাত দৃষ্টিতে পরিষ্কার মনে হলেও, কাপড়ে যে ঘাম শুকানো বিশ্রী গন্ধ থাকতে পারে, তা অনেকেরই খেয়াল থাকে না। দয়াকরে বাইরে যাবার আগে বডি স্প্রে দিয়ে বের হবেন। একই কাপড়, মোজা  ২/৩ দিনের বেশি পড়বেন না।  সামান্য কিছু টাকা বাঁচানোর জন্য কাপড় ধোয়া বাদ দিয়ে জমানো ঠিক না।  
  • এদেশে প্রায় সবাই টাকা দিয়ে (পয়সা বা কয়েন ব্যবহার করে) মেশিনে কাপড় ধোয়, শুকায়। দেশের মত কাপড় বাথরুমে ধুলেও (নিজের রুমের ভেতর মেলে দিতে পারেন) ভুলেও বাইরে শুকানোর জন্য মেলে দিয়েন না।  এপার্টমেন্টের ম্যানেজার এসে সরাসরি লজ্জা দিয়ে বসতে পারে।  
  • এদেশের ছেলেরা সাধারণত সামারে/গরমের সময় হাফ প্যান্টের সাথে সেন্ডেল পড়ে, ফুল প্যান্টের সাথে না। বাইরে ফুল প্যান্ট পড়ে বের হলে জুতা বা কেডস পড়ে বের হওয়া ভালো। অন্তত পক্ষে স্যান্ডেল-সু।
  • জোরে শব্দ করে ঢেকুর দেয়াটা এইদেশে রীতিমতো অভদ্রতা। আকাশ ফাটিয়ে হাঁচি দেয়াটাও। এরা হাঁচি, কাশি দেযার সময় সবসময় মুখ ঢেকে দেয়। হাতের তালু দিয়ে আবার মুখ ঢাকে না (হ্যান্ডশেক করবে বলে কীনা কে জানে!), হাত বাঁকিয়ে কনুইয়ের ভেতরের দিকে দেয়। হাঁচি দেয়ার সময় টিস্যু না থাকলে, পরনের গেঞ্জির গলা টেনে মুখের সামনে এনেও হাঁচি দিতে দেখেছি।    
  • কোথাও দাওয়াতে গেলে, অবশ্যই খাবার শেষে নিজের প্লেট নিজেরই ধোয়া উচিত। যদি না দাওয়াত যারা খাওয়াচ্ছেন, তারা ডিশ ওয়াশার ব্যবহার করবেন বলে আপনাকে ধুতে না করছেন। 
  • খাবার সময় (চিবানোর সময়) শব্দ না করে খাওয়াটা খুবই জরুরি। মুখ বন্ধ করে খাওয়াটাও।
  • খাবার শেষ, হাত ধুতে গিয়ে অনেকেই রান্নাঘরের বেসিনে (যেটাকে সিংক বলে) কুলি করে বসেন। একটু কমন সেন্স খাটান। রান্না ঘরের বেসিন প্লেট বাটি পরিষ্কার করার জন্য, কুলি করে আপনার মুখ পরিষ্কার করার জন্য না - তার জন্য টয়লেট, বাথরুম আছে, তাই না?  
  • হঠাত নাকে পানি চলে আসলে, আমরা অনেকেই শব্দ করে নাক টেনে, খালি হাতেই মুছে ফেলি। এটা সবার সামনে করলে আপনার ক্লাসমেট, কলিগরা আপনাকে ঘেন্না করা শুরু করতে পারে। অনেকে 'কোঁত -কোঁত শব্দ করে গলা চুলকাই। বাথরুমে যান!
  • রেস্টুরেন্ট-এ খেতে গেলে, টেবিল চামচ আর কাটা চামচ একসাথে ব্যবহার করতে হয় না। ছুরির সাথে যেকোনো একটা ব্যবহার করতে হয়। একহাতে আলাদা ভাবে টেবিল বা কাটা চামচ ব্যবহার করতে পারেন। 
  • বুফে (এখানে এরা বাফে বলে) খেতে গেলে, খাবার নেয়ার জন্য সব সময় নতুন প্লেট ব্যবহার করতে হয়।  আগের প্লেট টেবিলে রেখে গেলে, একটু পর রেস্টুরেন্টের লোকজনই তা সরিয়ে নিয়ে যাবে।
  • কারো গাড়িতে রাইড বা লিফট নিচ্ছেন, দরজা লাগানোর সময় আস্তে লাগান। ধুম করে দরজা বন্ধ করে আমি একবার এক আন্টির কাছে লজ্জা পেয়েছিলাম।  
  • প্লেটে খাবার সাজানো দেখছেন, আপনার হাত ধোয়া, ভাবছেন অসুবিধা নাই, হাত দিয়েই নিয়ে নেই - ভুল! হয়ত বাংলাদেশী নিজের মানুষ কারো বাসায় খেতে গেলে আলাদা কথা, কিন্তু বাইরে কোথাও চামচ ছাড়া হাত দিয়ে খাবার নিতে যাবেন না। খেয়াল করে দেখবেন, এদেশে দোকান গুলোতে কিছু  কাটাকাটি করতেও এরা প্লাস্টিকের পাতলা গ্লাভস পড়ে কাজ করে।  
  • বাচ্চা-কাচ্চার ব্যাপারে খুব সাবধান। দেশের মত বাচ্চা দেখে আদর করে গাল টিপে দিতে গেছেন, কিংবা চুমু দিয়ে বসলে জেলে যাওয়ারও অবস্থা হতে পারে!
এবার একাডেমিক কিছু নিয়ম-কানুনের কথা বলি:
  • প্রফেসরকে কখনই "স্যার" বলে সম্বোধন করবেন না। আমার প্রফেসরের উদাহরণ দিয়েই বলি, উনার নাম ক্রিস্টফ চালনার। উনাকে ডাকতে হলে, উনার শেষ নাম ব্যবহার করতে হবে। যেমন, ড. চালনার, বা প্রফেসর চালনার। আর যদি প্রফেসর নিজে থেকেই উনাকে উনার প্রথম নামে ডাকতে বলেন, তবেই কেবল ক্রিস্টফ বলে ডাকা যাবে। একই কথা প্রযোজ্য অফিসের এডমিন না যেকারো ক্ষেত্রে। মিস্টার, মিস-র সাথে শেষ নাম ব্যবহার করবেন। মিস্টার/মিস না বলে শুধু শেষ নামেও ডাকতে পারেন। 
  • দেশ থেকে আনা আপনার প্যাকেট মোড়ানো গিফট ভাববেন না যে পরে খুলে দেখবে, আপনার সামনেই খুলে দেখবে, ধন্যবাদ দিবে - এতে অবাক হবার কিছু নাই।
  • প্রফেসরদের সাথে অবশ্যই এপয়েন্টমেন্ট করে দেখা করতে যাবেন। প্রফেসরের  অফিস আওয়ার -এ গেলে অবশ্য আগে এপয়েন্টমেন্ট করার দরকার নেই। খেয়াল রাখবেন, প্রফেস্যরের রুমের দরজা বন্ধ থাকা মানে উনি ব্যস্ত আছেন। নক বা টোকা দেয়া ঠিক হবে না।  দরজা আধা বা একটু খোলা থাকলেই বুঝতে হবে উনি কথা বলতে বা দেখা করতে রাজি আছেন, তখন নক/ টোকা দিয়ে ভেতরে ঢোকার অনুমতি নিতে পারেন। 
  • সময় মত এপয়েন্টমেন্ট -এ যেতে হবে  দেশে ৫-১০ মিনিট (বা আরো বেশি) দেরী করাটা  খুব স্বাভাবিক হলেও, এদেশে কেউ ইচ্ছা করে কখনই দেরী করে না। 
  • প্রফেস্যরের ইমেইল-এর উত্তর যত জলদি সম্ভব দিয়ে দিতে হবে। "আপনার ইমেইল পেয়েছি, কাজ করছি" - টাইপ হলেও উত্তর দিয়ে জানাতে হবে।
  • ভুলেও ইউনিভার্সিটির ইন্টারনেট ব্যবহার করে মুভি ডাউনলোড করা, এমনকি টরেন্ট বা শেয়ার্ড সাইট থেকে বইয়ের পিডিএফ-ও  নামাতে যাবেন না। এইসব করতে গিয়ে ইউনিভার্সিটি থেকে এক্ষ্পেল বা বহিষ্কার হওয়ার ঘটনাও আছে।  
  • একইভাবে, ইউনিভের্সিটির সার্ভারে আপনার জন্য দেয়া স্পেসে কোনো ব্যক্তিগত ফাইল রাখতে যাবেন না। আমি যেমন GRE -র মেটেরিয়াল রেখে ভীষণ বিপদে/লজ্জায় পড়েছিলাম। প্রফেসর জেনে আমার সাথে ২ সপ্তাহ সব ধরনের মিটিং বাদ দিয়ে দিয়েছিলেন। এমনকি এটাও বলেছিলেন যে পরের বার এমন কোনো ঘটনা ঘটলে যেন অন্য প্রফেসর খুঁজে নেই!!
  • পরীক্ষায় যেকোনো রকম চুরি করার কথা ভাবাও ঠিক না।  এমনকি স্লাইড প্রেসেন্টেশন, হোমওয়ার্ক বা এসাইনমেন্ট -এ অন্য কোনো রিসোর্সের ব্যবহার করলে অবশ্যই অবশ্যই রেফারেন্স দিয়ে দেবেন। না হলে, প্লেজেরিসম (Plagiarism) -র দায়ে সাসপেনশন, এমনকী বহিস্কারও হয়ে যেতে পারেন। 
এবার কিছু সাধারণ নিয়মের কথা বলি:
  • আমারিকা দেশটা অসাধারণ। আর কিছু না হোক, একটা দেশে এত ধর্ম, বর্ণ, জাতির মানুষের সহাবস্থান দেখেই যেকেউ মুগ্ধ হবে । কালো কে কালো বলেন অসুবিধা নাই, কিন্তু ওদেরকে নিগ্রো বলাটা বর্ণবাদী বা রেসিসম, খুবই অন্যায়। নিজেরা নিজেরা বাংলায় কথা বলার সময়ও 'কাল্লু', 'কাইল্লা' বা 'কাউলা' - বলা থেকে বিরত থাকুন। সবচেয়ে ভালো হয় ওদের 'আফ্রিকান-আমেরিকান' বললে। 
  • এখানে সব কাজই কাজ।  কেউ কখনো বলবে না "অফিসে যাচ্ছি", জিগ্যেস করলে বলবে কাজে যাচ্ছি।কেউ 'অড জব' করছে বলে ছোট করে দেখবেন না, সন্মান করতে শিখুন। বাংলাদেশী কাউকে দেখলেও 'আপনি কী করেন?" জিগ্যেস না করে বলতে পারেন, "আপনি কোথায় কাজ করেন?" - খেয়াল রাখা উচিত উনি হয়ত আপনার মত এতটা ভাগ্যবান না যে ইউনিভার্সিটিতে পড়তে আমেরিকায় এসেছেন - হয়ত কোথাও কাজ করছেন। 
  • রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে,ট্যাক্সি চড়লে অবশ্যই ওয়েটারকে, ড্রাইভারকে টিপস দিন । ১০ - ২০% হিসাবে। ওদের আয়ের একটা বড় অংশ এই টিপস।স্বাভাবিক ভাবেই তারা এটা আশা করে। ঘন্টা হিসাবে মালিকরা এদের খুব কম টাকা দেয়।
  • লিফটে উঠতে, দরজা দিয়ে ঢুকতে আপনার পেছনে আসা মানুযের জন্য দরজা খুলে রাখাটা ভদ্রতা। 
  • কাউকে না চিনলেও দেখবেন এরা আপনার দিকে তাকিয়ে হাসি মুখে মাথা নড করবে / ঝাকাবে। হয়তো জিগ্যেস করবে "তোমার দিন কেমন যাচ্ছে?", "'কেমন আছ?' - আপনিও তাই আগে থেকেই তা করতে পারেন, লজ্জা পাবার কারণ নেই।  
সব শেষে মজার কয়েকটা অভিজ্ঞতার কথা বলে শেষ করি: 
  • (ছেলেদের জন্য প্রযোজ্য) ইউনিভার্সিটির জিমে বাথরুমে ঢুকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ কাউকে দেখলে আঁতকে উঠবেন না। এরা গোসল করে বের হয়ে নির্বিকার ভঙ্গিতে এভাবে ঘুরে বেড়ায়। 
  • সেদিন আরেক বড় ভাই খেয়াল করিয়ে দিলেন, কাফেটেরিয়ায় বা কিচেন রুমে সবার সামনে মাইক্রোওয়েভ -এ খাবার গরমের জন্য ঢুকিয়ে মুঠিহাতে মধ্য আঙ্গুল ব্যবহার করে করে বাটন চাপা নাকি ঠিক না!! তর্জনী ব্যবহার করেন অসুবিধা নাই। 
  • এপার্টমেন্ট ঠিক করার আগে ভালো করে খোঁজ নেয়া উচিত বেডবাগ বা ছারপোকা আছে কিনা।খুব ছোট এই এক প্রাণী জীবন অতিষ্ঠ করে দিবে। 
  • এয়ারপোর্ট বা হসপিটালে ভেন্ডিং মেশিনে টাকা ঢুকানোর সময়ে সাবধান! অনেক মেশিন -ই বাকি টাকা ফেরত দেয় না, পুরো টাকাই ব্যবহার করতে হতে পারে।তাই, ভেন্ডিং মেশিনে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। 
  • আপনাকে দেখে মেক্সিকান ভেবে মেক্সিকানরা স্পেনিশ ভাষায়, ভারতীয়/পাকিস্তানি ভেবে ভারতীয়/পাকিস্তানিরা হিন্দি/উর্দুতে কথা বলা শুরু করতে পারে। ওরা ভাবে, আমরা হিন্দি উর্দু তো জানবই! শুদ্ধ ইংরেজিতে উত্তর দিন। হিন্দি, উর্দু জানলেও ওদের ভাষায় উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবেন না। দেশপ্রেম যে  কী জিনিস এইসব ছোট ছোট বিষয়ে দেখবেন কীভাবে যেন নতুন করে শিখছেন। দেশের মানুষ, বিশেষ করে খেঁটে খাওয়া মানুষদের প্রতি দেখবেন অসম্ভব একটা মায়া, ভালবাসা তৈরী হবে।  
উপরের লিস্টের কিছু জিনিস আপনার, আমার অভ্যাসের সাথে মিলেও যেতে পারে। রাগ না করে আমাদের নিজেদের শুধরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করা উচিত। আর আসলে এসবের অনেক কিছুই শুধু দেশের বাইরে আসার সময় না, দেশে থাকার সময়ও খেয়াল রাখা উচিত।

ধন্যবাদ, 
--ইশতিয়াক। 

No comments:

Post a Comment

কাজের জায়গায় ভুল থেকে শেখা: regex 'র একটা খুব কমন বিষয় যেটা এতদিন ভুল জানতাম

কাজের জায়গায় ভুল থেকে শেখা: regex 'র একটা খুব কমন বিষয় যেটা এতদিন ভুল জানতাম  ৩ ফেব্রুয়ারি, শনিবার, ২০২৪ রেগুলার এক্সপ্রেশন (Regular Exp...